click here

get free $100

cool

just one click $50

click here

income button

hellow button

$300

Wednesday, November 6, 2024

গবাদি পশু থেকে মানবদেহে ছড়িয়ে পড়ছে ‘অ্যানথ্রাক্স’

 গুরুদাসপুরে ১২ রোগী শনাক্ত 


নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলায় গবাদি পশুর শরীর থেকে ‘অ্যানথ্রাক্স’ ছড়িয়ে পড়ছে মানবদেহে। উপজেলার একটি ইউনিয়নে ১২ ব্যক্তিকে ‘অ্যানথ্রাক্স’ রোগী হিসেবে প্রাথমিকভাবে শনাক্ত করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত গবাদি পশুর মাংস খাওয়া এবং আক্রান্ত পশু কেটে নদীতে ভাসিয়ে দেওয়ার কারণে এই রোগ মানুষের শরীরে সংক্রমিত হয়েছে।

জানা গেছে, উপজেলার নাজিরপুর ইউনিয়নের চকআদালত খাঁ ও মামুদপুর গ্রামে ‘অ্যানথ্রাক্স’ আক্রান্ত এসব রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে। নাজিরপুর ইউনিয়নে গত দুই মাসে অন্তত ৩০টি গরু-ছাগল ‘অ্যানথ্রাক্স’ আক্রান্ত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।

রোগতত্ত্ব, রোগ নির্ণয় ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের একটি টিম অ্যানথ্রাক্সের প্রাদুর্ভাব নিয়ে গবেষণা শুরু করেছে ঐ গ্রামে। গবেষণা টিমের প্রধান অধ্যাপক চিকিত্সক রহমান ইত্তেফাককে বলেন, শুধু চকআদালত খাঁ গ্রামেই ১১ ব্যক্তির শরীরে অ্যানথ্রাক্সের মতো সংক্রমণ পাওয়া গেছে। গতকাল মঙ্গলবার আক্রান্ত ব্যক্তিদের ক্ষতস্থান থেকে নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত এক মাসে চকআদালত খাঁ গ্রামের মোল্লা পাড়ার একই পরিবারে জুয়েল মোল্লা ও তার স্ত্রী মিলি খাতুন, কন্যাশিশু জুঁই এবং জুয়েলের বোন জলি খাতুন অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্ত গরু জবাই ও আনুষঙ্গিক কাজ করায় একই রোগে আক্রান্ত হয়েছেন ঐ গ্রামের ইরফান মোল্লা, মনিরুল ইসলাম, রাজু আহম্মেদ, সাকিমুদ্দিন, আতাউর রহমান, মজনু, আব্দুল মান্নান ও মামুদপুর গ্রামের সাদ্দাম হোসেন।

আক্রান্ত জুয়েল মোল্লা ইত্তেফাককে জানান, তিনি ৭ লাখ টাকা মূল্যের ছয়টি গাভি পালন করে আসছিলেন। এক মাসের ব্যবধানে তার চারটি গাভিই অসুস্থ হয়ে পড়ায় সেগুলো জবাই করে কম দামে মাংস বিক্রি করেছেন। এতে তিনি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন আবার ‘অ্যানথ্রাক্স’ রোগেও আক্রান্ত হয়েছেন।

উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আলমগীর হোসেনের ভাষ্য মতে, অ্যানথ্রাক্স সন্দেহে গত এক সপ্তাহে চারটি গরু জবাই করে মাটিতে পুঁতে ফেলা হয়েছে। আক্রান্ত সন্দেহ করে তিনটি গরুর রক্ত সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে। তাছাড়া বুধবার থেকে উপজেলাব্যাপী অ্যানথ্রাক্স প্রতিরোধে গবাদি পশুর টিকাদানের উদ্যোগ গ্রহণ করা হচ্ছে।

গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক অহিদুজ্জামান রুবেল ইত্তেফাককে বলেন, ‘অ্যানথ্রাক্স রোগীদের তালিকা প্রস্তুত করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।’ তিনি জানান, অ্যানথ্রাক্স মূলত তিন ধরনের হয়ে থাকে। এর মধ্যে দুই ধরনের অ্যানথ্রাক্স নিঃশ্বাসের মাধ্যমে ছড়ায় যা  পেটের ভেতর গিয়ে প্রাণহানির কারণ হতে পারে। তবে গুরুদাসপুরে শুধু


No comments:

Post a Comment