click here

get free $100

cool

just one click $50

click here

income button

hellow button

$300

Friday, October 20, 2023

নিউমোনিয়ার ঝুঁকিতে কারা?

 

নিউমোনিয়ার ঝুঁকিতে কারা?

নিউমোনিয়ার ঝুঁকিতে কারা? 

প্রতীকী ছবি

২০১৯ সালে নিউমোনিয়ায় মৃত্যু হয়েছিল ২৫ লাখ মানুষের, এর মধ্যে ছিল ৭ লাখই শিশু। সে সঙ্গে তখন যুক্ত হয়েছিল কোভিডের চাপ আর এতে নিউমোনিয়াতে মৃত্যু ঝুঁকিও বেড়ে যায়। আবার ২০২১ সালে শ্বাসযন্ত্রের আক্রমণে প্রাণ হারান ৬০ লাখ মানুষ। এদের মধ্যে বেশির ভাগ ছিলেন খুব কমবয়সী আর খুব বেশি বয়সী মানুষ। 

যেসব অঞ্চলে টিকার সুযোগ কম, খাদ্য ঘাটতির জন্য অপুষ্টি ঘিরে ধরে সমাজকে, অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, সেখানকার শিশুরাও আছে ঝুঁকিতে। ফুসফুসে সংক্রমণের কারণে যে প্রদাহ হয় তাকেই বলে নিউমোনিয়া। বেশির ভাগ সংক্রমণের কারণ ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস যেমন ইনফ্লুয়েঞ্জা, কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ। এছাড়া ধূমপায়ী, মাদকসেবীদের মধ্যে বেশি হয় নিউমোনিয়া। অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুরাও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হতে পারে। 

অন্যদিকে বায়ুদূষণ, ঘরের ভেতর বায়ু চলাচল বিঘ্নিত হলে নিউমোনিয়ার ঝুঁকি আরও বাড়তে পারে। যাদের ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে নেই, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা দুর্বল, যারা অনেক দিন স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ নিচ্ছেন তাদেরও নিউমোনিয়ার ঝুঁকি অনেকটাই বেশি। খেয়াল রাখতে হবে নিউমোনিয়া হলে হয় খুব জ্বর আসে, কাঁপুনির মতো লক্ষণ থাকে। কফ, কাশ থাকতে পারে। শ্বাসকষ্ট ও বুক ব্যথা হতে পারে। 
এমন পরিস্থিতিতে অবহেলা না করে দ্রুত ডাক্তার দেখানো জরুরি। মনে রাখতে হবে, রক্তের সিবিসি আর বুকের এক্স-রে আর উপসর্গ আর পরীক্ষা করে রোগ নির্ণয় সহজ। প্রাণ বাঁচানোর জন্য প্রয়োজন ত্বরিত চিকিৎসা। এছাড়া কখনো কখনো এন্টিবায়োটিক ও অক্সিজেন গ্রহণের প্রয়োজন হতে পারে।

প্রতিরোধের উপায় :

সময়মতো নিউমোনিয়ার টিকা নিতে হবে বিশেষ করে যা উচ্চ ঝুঁকিতে আছেন। টিকা নিউমোনিয়া প্রতিরোধে বেশ কার্যকর। পাশাপাশি পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। ধূমপান, মদ্যপান অবশ্যই বর্জন করতে হবে। ভিড় এড়িয়ে চলতে হবে। শহরের বায়ুদূষণ রোধ জরুরি। আর ঘরে যাতে প্রচুর আলো বাতাস চলাচল করে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। তাই এসব বিষয়ে আমাদের সচেতন ও যত্নবান হতে হবে।

No comments:

Post a Comment